আমার চোখে অনেক দুপুর

আমার চোখে অনেক দুপুর তোমার চোখে শতেক সন্ধ্যা নিত্য খেলে হীরের নূপুর ছিপছিপে রজনীগন্ধ্যা বর্ষা মুখর নিবিড় রাত্রি এলোমেলো নীরবতা বেগ আকুল ক্লান্তযাত্রী অশ্রু কেবল কয়যে কথা ।গানের চেয়ে অধিক সজল গভীর ঘন দীর্ঘনিশাস তাইতো খুঁজি শেষ সম্বল অধিক কিছুর করিনি আশ।

হেমন্ত, ১৪২০

গণতন্ত্র ও সন্ত্রাস একই বালিশে শুয়ে আছে কার্তিকের হিমে পাকা ধানের সুবাসে, নবান্নের উৎসবে… হুড়মুড় শৈশবের স্মৃতি স্মৃতিরাশির উৎপাত… বিষণ্নতা দুশ্চিন্তা আরেক বালিশে কেবল ঝিমোয় তন্দ্রায় কাতর। পরীক্ষার প্রস্তুতির শেষে মৃতের শরীরে কে মাখে আতর? দগ্ধদেহ জিয়ে হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে যায় যারা আত্মীয়-স্বজন ছাড়া সাংবাদিক আছেন মার্কামারা শোকার্ত ক্যাডার। এই হেমন্তে বাস্তবতা যতো কাছে ঢের […]

নানা রঙের ফাল্গুন

বসন্ত এসেছে আবার আমাদের মাঝে। বাংলার বসন্ত নিয়ে চর্যাপদের কবিদেরও যে দু’একটি পঙ্ক্তি নেই তা কিন্তু নয়। শ্রীকৃষ্ণ কীর্তনেও বসন্তের দেখা মেলে। আর পদাবলী তো আমার মনে হয় বসন্তের রাজা। সংস্কৃত শ্লোক জয়দেবেও আমরা পাই। এ ছাড়া আমাদের সাহিত্যে, গানে, নৃত্যে বসন্তবন্দনা হয়েছে নানা কারণে। এসব কারণ যাই থাকুক না কেন, আমার বারবার একটি কথাই […]

স্মৃতিময় পথের ধারে

আমার শৈশব এবং কৈশোর দুটোই কেটেছে বরিশালে। আবার কখনও ঢাকার কলতা বাজার, বাবুবাজার এলাকায়। স্মৃতিময় এসব স্থানের বর্ণনা অনেকভাবেই দেওয়া সম্ভব। এ রচনার বিষয়বস্তু যেহেতু আমার দেখা বহুদিন আগেকার পরিচিত পথ, সেহেতু শৈশব এবং কৈশোরের ফেলে আসা সেসব স্থানের পথের কথাই বলব, যা আমার মনের গভীরে আজও গেঁথে আছে স্পষ্ট ও পরিষ্কারভাবে। আমি যখন বরিশালে […]