দ্য রিমেইনস অব দ্য ডে

অনুবাদ : দুলাল আল মনসুর প্রবেশক : জুলাই ১৯৫৬ ডার্লিংটন হল বেশ কয়েক দিন ধরে আমার মাথার ভেতর একটা ভ্রমণের কথা ঘুরছে। সত্যিই হয়তো এই ভ্রমণে আমাকে যেতে হবে। যাওয়ার সম্ভাবনাটা ক্রমেই বাড়ছে বলে মনে হচ্ছে। এই ভ্রমণকে একটা অভিযানই বলব। আমাকে একাই যেতে হবে এ অভিযানে। মি. ফ্যারাডে’স ফোর্ডের মন রক্ষার্থে যেতে হবে। দিব্যচোখে […]

জে এর জন্য অপেক্ষা

ছুরিটা মাথার ওপরে তুলে আমি স্থির হয়ে দাঁড়িয়ে রইলাম। রান্নাঘর থেকে আসা আলোতে ওর মুখের একপাশের গাল ও চোয়ালের হাড়গুলো চকচক করছে। আরেক পাশ ছায়ায় ঢাকা। শুধু একটা চোখ দেখা যাচ্ছে; নির্লিপ্ত অভিব্যক্তি নিয়ে তাকানো। তারপর সেই চোখ ক্লান্ত হয়ে পড়ল; যেন অস্থির হয়ে উঠেছে। নিচের রাস্তা দিয়ে কোনো একটা গাড়ি চলে গেল। শেষ পর্যন্ত ছুরি চালানো শুরু করলাম আমি। কাটতে থাকলাম। পুরো সময়টায় জেক একটা শব্দও করল না। ওর হাতের কাপ থেকে কফি ছড়িয়ে পড়লো কার্পেট জুড়ে।

আ ভিলেজ আফটার ডার্ক

একটা সময় ছিল যখন টানা কয়েক সপ্তাহ জুড়ে গোটা ইংল্যান্ডের এক জায়গা থেকে আরেক জায়গা ঘুরে বেড়ালেও আমার মাঝে এক ফোঁটা অবসাদ কাজ করত না; যখন এই ভ্রমণ আর কিছু না হলেও অন্তত উদ্দীপনাটা যোগাতে পারত। কিন্তু এখন বয়স হয়ে গেছে। সহজেই দিশাহারা হয়ে যাই। তাই রাত নামার একটু পরেই যখন গ্রামে এসে পৌঁছালাম, তখন […]

সাঁঝের পরের গ্রাম

একটা সময় ছিল যখন আমি ইংল্যান্ডের এক জায়গা থেকে আরেক জায়গায় অহরহ ঘুরে বেড়াতাম; ভ্রমণে সপ্তাহের পর সপ্তাহ কেটে গেলেও শরীরের চনমনে ভাব বজায় থাকত। তখন ভ্রমণ থেকে প্রায়ই এক ধরনের উত্তেজনা পেতাম। কিন্তু এখন বয়স হয়ে গেছে বলে সহজেই বিভ্রান্ত হয়ে পড়ি। কাজেই গ্রামে ফিরে আসার সময় সন্ধ্যার পর পরই এমন অবস্থা হয়, আমি […]